বিদ্যালয়ের শিক্ষাদান পদ্ধতির মধ্যেই সুবিধাদি অনেকটা বর্ণিত হয়েছে। তারপরও আরো অনেক সুবিধা ও সহযোগিতা শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের প্রদান করে থাকে। যেমন- (১) শিক্ষার্থীদের পূর্ণ নিরাপত্তা প্রদান। (২) মূল পাঠের পাশাপাশি নাচ, গান, আবৃত্তি, অভিনয়, চিত্রাঙ্কন, কী-বোর্ড, গিটার, তবলা, স্কাউটিং, রেডক্রস, বিতর্ক বিশেষজ্ঞ শিক্ষক দ্বারা শেখানো। এর বিনিময়ে কোনো অতিরিক্ত ফিস নেয়া হয় না। (৩) সার্বক্ষনিক বিদ্যুৎ সরবরাহের জন্য নিজস্ব জেনারেটর রয়েছে। (৪) কম্পিউটার ল্যাব সবার জন্য উন্মুক্ত ইন্টারনেট সেবা প্রদান। (৫) বিদ্যালয়ের ক্যাশ গ্রহণ, রেজাল্ট প্রদান, যোগাযোগের জন্য ঝগঝ ইত্যাদি সফ্টওয়্যার কর্তৃক পরিচালিত। (৬) জাতীয় বিজ্ঞান প্রজেক্ট, জাতীয় দেয়ালিকা প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ, গণিত, বিজ্ঞান ও এস্ট্রোনমি অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণ করার সুযোগ বিদ্যালয়ের পক্ষ থেকেই করানো হয়। তাছাড়া জাতীয় শিশু প্রতিযোগিতা, সৃজনশীল মেধা অন্বেষণ প্রতিযোগিতা, জাতীয় বিজ্ঞান বিতর্ক, শিশুদের জাতীয় মৌসুমী প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহ করিয়ে থাকে। এজন্য শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ, চর্চা এবং অংশগ্রহণ বাবদ কোনো অর্থ গ্রহণ করা হয় না। (৭) ডে-গার্ড, নাইট-গার্ডের বাহিরে মেয়েদের সার্বিক নিরাপত্তার জন্য তিনজন মহিলা নিরাপত্তা কর্মকর্তা রয়েছেন। (৮) ছেলে ও মেয়েদের জন্য পৃথক টয়লেট ইত্যাদি সুবিধা। (৯) আনরুলি ছেলে-মেয়েদের জন্য কাউন্সেলর রয়েছেন। (১০) বিশ^বিদ্যালয়ের শিক্ষকদেরকে গেস্ট টিচার হিসেবে নিয়োগ দিয়ে নবম, দশমের শিক্ষার্থীদেরকে উচ্চতর জ্ঞানদান করা হয়।